চাকুরী প্রত্যাশীদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ। এজন্য মেধা অ্যাপ এ রয়েছে ইউনিক কিছু ফিচারস। অন্য সকল অ্যাপ থেকে আমাদের অ্যাপটি আলাদা ৩ টি কারণে।
পার্সোনাল ট্রেইনার।
মেধা আপনার পার্সোনাল বিসিএস ট্রেইনার। আপনার নিজস্ব পড়ার স্টাইলের সাথে মিলিয়ে পার্সোনালাইসড টপিক এক্সাম ও কোর্সে এনরোল করুন।পরীক্ষা দিন আপনার সময় মতন।
ভুলগুলোর উপর পরীক্ষা।
আনলিমিটেড পরীক্ষা দিয়ে আপনার ভুলকৃত প্রশ্নগুলো পেয়ে যাবেন সব একজাগায়। ভুলকৃত প্রশ্নের উপর দিতে পারবেন পরীক্ষা। যে টপিকে ভুল বেশী হবে আমাদের অ্যাপ সেই টপিকে আপনাকে রিকমেন্ড করবে স্পেশাল পরীক্ষা।
মেধা কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স
মেধা অ্যাপ এ পেয়ে যাবেন প্রতিমাসের কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স। প্রতি সপ্তাহে ঘটে যাওয়া দেশ বিদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলি থেকে বাছাই করা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নসমুহ ব্যাখ্যাসহ পড়ুন এবং সাথে সাথেই প্র্যাকটিস পরীক্ষা দিন ইচ্ছামতন।
মেধায় হবে পরিপূর্ণ বিসিএস প্রস্তুতি।
বিসিএস অথবা অন্য সরকারি চাকুরীর জন্য ২০ লাখ প্রশ্ন পড়া কখনোই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এজন্য আমাদের অ্যাপ এ আমরা অপ্রসাঙ্গিক কোন প্রশ্ন রাখি না। গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন ভালো ভাবে রপ্ত করার জন্য মেধায় যেসকল কার্যকরী ফিচার রয়েছেঃ
৫ লাখ প্রশ্ন ভাণ্ডার
আমাদের অ্যাপ এ রয়েছে ৫ লাখ প্রশ্ন। প্রতিনিয়ত আমরা নতুন প্রশ্ন যোগ করি এবং পুরাতন প্রশ্ন ফেলে দেই।
মেধা কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স
ব্যাখ্যাসহ প্রতি সপ্তাহে পেয়ে যাবেন ১৫০ গুরুত্বপূর্ণ সম্প্রতিক প্রশ্ন, যেগুলোর ব্যাখ্যাতে রয়েছে প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন।
মেধা ”Deep Dive”
আমাদের ৫ লাখ প্রশ্ন ভাগ করে হয়েছে ১৫০০+ টপিকে। টপিক ধরে নিজের দুর্বলতা কাটিয়ে তুলুন পার্সোনালাইসড এক্সাম দিয়ে।
ডেইলি লাইভ এক্সাম
প্রতিদিন ব্যাখ্যাসহ ৩ টি পরীক্ষা। ৫০ মার্কের ডেইলি লাইভ এক্সাম, ৩০ মার্কের ব্যাসিক টপিক এক্সাম, আপকামিং পরীক্ষার প্রস্তুতি এক্সাম।
পার্সোনালাইসড কোর্স
কোন কোর্স এক্সাম আর মিস হবে না। যেদিন এনরোল করবেন সেদিন থেকেই শুরু হয়ে যাবে কোর্স শুধু আপনার জন্য।
পরিপূর্ণ এনালাইসিস
পরীক্ষা শেষে পেয়ে যাবেন পরিপূর্ণ এনালাইসিস। দেখতে পারবেন আপনার অবস্থান লিডারবোর্ডে। যাচাই করে নিতে পারবেন কোন টপিকে আপনার দুর্বলতা।
মেধা অ্যাপ ট্রেইলার
সম্মানিত মেন্টরগণ
মেধা অ্যাপ কে সরকারি পরীক্ষা রিলেভ্যান্ট এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-সমৃদ্ধ করতে আমাদের কন্টেন্ট টিম দিন রাত কাজ করে যাচ্ছে। কন্টেন্ট টিমের সার্বিক মডারেশন এবং মেধাবীদের গাইডলাইন দিচ্ছেন আমাদের মেন্টরগণ।
সাজিদ বিন কামাল
৪৩তম বিসিএস পুলিশ সুপারিশকৃত (মেধাক্রমঃ ১০)
নাফিস সাদিক
৪৩তম বিসিএস প্রশাসন সুপারিশকৃত (মেধাক্রমঃ ৪৩ )
মেধা ডিজাইন ফিলোসফি
মেধার ডিজাইন ফিলোসফি ক্লিন এবং সিম্পল। চাকুরী প্রত্যাশীদের সুবিধার জন্য তাদের ফিডব্যাক নিয়ে তৈরি করা আমাদের অ্যাপ এর ইন্টারফেইস।
১০০k+
একটিভ ইউজার
৩০K+
প্র্যাকটিস এক্সাম
৯২%
বিগত বিসিএস এ কমন
৪.৫
প্লে ষ্টোর রেটিং
ইউজার ফিডব্যাক
যাদের জন্য আমাদের এই প্রচেষ্টা তাদের কাছ থেকেই শুনুন মেধা সম্পর্কে।
I am incredibly grateful to the developers of this wonderful app. May Allah make your dream come true
Tanzila Sultana
I like it. Mcqs are standard
Rabeya Raina
This app is very helpful. This app provides the total guideline, all the topics are arranged nicely. A beginner can easily get the topics. I am grateful.
Manti Shaha
One of the best application for examination. Developer work hard for this masterpiece. keep doing well guys
Tahsin
Best application so far for job preparation ❣️
Sourav Ahmed Shuvo
excellent app for job exam and preparation
Md Somon Miah
It is really a wonderful app through which many students have to take their preparation
Salim Reza
Updated and the most resourceful application.
Taslima Akter
প্যাকেজসমুহ
আমাদের ইউজারের প্রয়োজনের কথা চিন্তা করে মেধা অ্যাপ এ আমরা নিয়ে এসেছি ৩ টি প্রিমিয়াম প্যাকেজ।প্যাকেজগুলোতে অটো রিনুয়্যাল প্রযোজ্য।
আমাদের অ্যাপ এর প্রত্যেকটি কোর্স ইউজার পার্সোনালাইজ্ড। চাকুরী প্রত্যাশীরা প্রায় ই কমপ্লেইন করে কোর্স এক্সাম মিস হয়ে গিয়েছে বলে, অথবা যেদিন থেকে কোর্স শুরু হয়েছে সেদিন প্যাকেজ ছিলো না বলে। মেধা অ্যাপ এ আপনি যেদিন এনরোল করবেন কোর্স এ সেদিন থেকেই প্রথম পরীক্ষাটি শুরু হবে। ইউজার স্পেসিপিক এই কোর্সগুলোয় যেই ইউজার যেদিন এনরোল করবে, সেদিন থেকেই সে প্রথম পরীক্ষা শুরু করবে। একটি নির্দিশট সময় পর কোর্সের সব পরীক্ষা তার জন্য উম্মুক্ত হয়ে যাবে।
মেধা অ্যাপ এ পেয়ে যাবেন ১৫০০+ টপিক ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর। টপিক ধরে ধরে চর্চার গভীর স্তরে প্রবেশ করার জন্য এবং নিজের প্রস্তুতি আরও মজবুত করতে চাকুরী প্রত্যাশীদের জন্য অনেক কার্যকরি ফিচার মেধা Deep Dive। এখানে আপনি বিষয়ভিত্তিক আনলিমিটেড পরীক্ষা দিতে পারবেন এবং আপনার ভুলগুলোর ভিত্তিতে নিজের দুর্বল টপিক বুঝে নিয়ে স্পেশাল এক্সাম দিতে পারবেন।
মেধা অ্যাফেয়ার্স আমাদের অ্যাপ এর একটি ফ্ল্যাগশিপ ফিচার। দেশ বিদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলির মধ্যে বিসিএস ও অন্যান্য সরকারি চাকুরী তে আসার মতন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বাছাই করে মেধা অ্যাফেয়ার্স এ যুক্ত করা হয়। এসকল প্রশ্ন ইউজার পড়তে পারে এবং প্রয়োজনমত নিজের সময় অনুযায়ী পরীক্ষা দিতে পারবে।প্রতি সপ্তাহে মেধা অ্যাফেয়ার্স এ প্রশ্ন যুক্ত করা হয়।
Bangladesh Bank, also known as the central bank of Bangladesh, is also a member of the Asian Clearing Union. It is completely owned by the Bangladeshi government.
Bangladesh Bank is the world’s first central bank to establish a dedicated hotline (16236) where individuals may complain about any banking-related issue. Moreover, the organization is the first central bank in the world to issue a “Green Banking Policy”. To acknowledge this contribution, then-governor Dr. Atiur Rahman was given the title ‘Green Governor’ at the 2012 United Nations Climate Change Conference, which was held at the Qatar National Convention Centre.
Branch offices of Bangladesh Bank:
Motijheel
Sadarghat
Bogura
Chattogram
Rajshahi
Barisal
Khulna
Sylhet
Rangpur
Standing tall as the central bank of Bangladesh, Bangladesh Bank is the cornerstone of the nation’s financial system. Established in 1971, shortly after the country’s independence, it plays a pivotal role in ensuring the stability and growth of Bangladesh’s economy.
The Employer of Financial Experts:
Bangladesh Bank itself offers a multitude of job opportunities for skilled professionals. These roles encompass various areas of expertise within the financial sector, such as:
Economic Analysts: Conducting research and providing insights to guide monetary policy decisions.
Bank Examiners: Ensuring banks comply with regulations and maintain sound financial practices.
Foreign Exchange Specialists: Managing the country’s foreign exchange reserves and transactions.
Information Technology Professionals: Developing and maintaining secure financial systems.
Here are some important details about Bangladesh Bank, the central bank of Bangladesh:
Established: December 16, 1971
Location: Dhaka, Bangladesh (with branch offices throughout the country)
Function: Apex regulatory body for the country’s monetary and financial system
Salary Scale: Under National Scale 2015, BDT 22000-53060
Age Calculated On: 01.03.23
Educational Requirements:
Masters Degree/ Four Years Honors Degree from a recognized university in mentioned subject with at least two first division/class in any examination
Third division/class in any exam is not allowed.
Have to be a member/associate member of a recognized/registered professional Computer Society.
Payment: 200
Deadline: 14.02.24
Job ID: 10205
Position: Senior Officer (IT) (Base Year-2022)
No. of Post: 135
Salary Scale: Under National Scale 2015, BDT 22000-53060
Age Calculated On: 01.03.23
Educational Requirements:
Masters Degree/ Four Years Honors Degree from a recognized university in mentioned subject with at least one first division/class in any examination
Third division/class in any exam is not allowed.
Payment: 200
Deadline: 14.02.24
Job ID: 10204
Position: Officer-Rural Credit/Officer (RC) (Base Year-2022) of Janata Bank Ltd
No. of Post: 114
Salary Scale: Under National Scale 2015, BDT 16000-38640 and other facilities as per rules
Age Calculated On: 01.03.23
Educational Requirements:
Masters Degree/ Four Years Honors Degree from a recognized university in mentioned subject with at least one first division/class in any examination
Third division/class in any exam is not allowed.
Payment: 200
Deadline: 26.01.24
The application date started on 22.01.24 and ended on 12.02.24.
Bangladesh Bank Job Circular 2024 PDF
The deadlines of the Bangladesh Bank job circular are over. But if you want to prepare yourself for the next year, you need to look at the in-detail requirements to get a better understanding.
Circular 01:
Post Category: 01
Vacancies: 01
Circular 02:
Post Category: 04
Vacancies: 273
Circular 03:
Post Category: 02
Vacancies: 02
Even though the deadlines are far gone now, if you want to prepare yourself diligently for any of the posts, the in-detailed requirements and the idea of bangladesh bank recruitment will help you select the suitable positions for you next year.
Bangladesh Bank Job Application Process
For Applicants with Existing Accounts:
Visit the Bangladesh Bank e-recruitment website: https://erecruitment.bb.org.bd/.
Click on “Job Openings” and choose either “Bangladesh Bank(BB)” or “Bankers Selection Committee Secretariat (BSCS)” depending on the advertised position.
Select the specific job you want to apply for and click “Apply Online”.
Enter your “CV Identification No.” and password to log in.
Click on the “Submit Application” button to complete your application.
For New Applicants:
Follow steps 1 and 2 above.
Click on “Register as a new applicant”.
Complete the online registration process to obtain your “CV Identification Number”.
Once registered, follow steps 4 and 5 above to submit your application.
Additional Information:
Download and print a copy of your Bangladesh Bank applicant confirmation for your records.
Bangladesh Bank Job Exam Process
The Bangladesh Bank recruitment process involves a series of exams depending on the specific position:
Written Exam: This is mandatory for all advertised posts.
Practical Exam (Optional): Some positions may require a practical exam before the viva.
Viva Exam (Oral Interview): This is the final stage of the selection process.
The official Bangladesh Bank website (https://www.bb.org.bd/) publishes exam dates, seat plans, and results on its notice board where candidates can apply for preferable posts.
Alternatively, you can find this information (including PDFs) on the BD Govt Job Net website.
Usually, Bangladesh Bank Written exam and Viva test are taken for all the posts. However, in some posts, a practical exam is taken before the Viva exam. So, the recruitment examination of the Bangladesh Bank job circulars generally have 3 stages.
অনলাইন নিরাপত্তাঃসাইবার অপরাধীদের থেকে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য ও ডিভাইস রক্ষা করে নিরাপদে ইন্টারনেট ব্যবহারের কৌশলই মূলত অনলাইন নিরাপত্তা।যদিও সাইবার নিরাপত্তা ডিভাইস এবং নেটওয়ার্কগুলিকে তৃতীয় পক্ষের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে ,অনলাইন নিরাপত্তা সচেতনতা, শিক্ষা, তথ্য এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে ডিভাইস এবং নেটওয়ার্ক (এবং তৃতীয় পক্ষের) দ্বারা তাদের ব্যবহার করা ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।ইন্টারনেটের মাধ্যমে কার্যকলাপে জড়িত থাকার সময় আপনি যে সম্ভাব্য হুমকির সম্মুখীন হতে পারেন সে সম্পর্কে অনলাইন নিরাপত্তা সচেতন। এগুলি হতে পারে নিরাপত্তার হুমকি, আপনার ব্যক্তিগত ডেটা সুরক্ষা এবং পরিচালনা, অনলাইন খ্যাতি পরিচালনা এবং ক্ষতিকারক বা অবৈধ সামগ্রী এড়ানো।
অনলাইন ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাঃ ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত হওয়া লোকের সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে, যেমন অনলাইন স্পেসে শিশুদের – এবং প্রকৃতপক্ষে আমাদের সকলের – চ্যালেঞ্জগুলিকে চিনতে হবে৷অনলাইন নিরাপত্তা অনুশীলনের মাধ্যমে , আমরা ডিজিটাল প্রযুক্তি, প্ল্যাটফর্ম এবং পরিষেবাগুলি ব্যবহার করার সাথে অন্তর্নিহিতভাবে জড়িত ঝুঁকিগুলি প্রতিরোধ এবং প্রশমিত করতে পারি।একবার ঝুঁকিগুলি পরিচালনা করা হলে, ইন্টারনেট ক্ষতিমুক্ত এবং প্রচুর উপকারের জন্য উপভোগ করা যেতে পারে।
মেধা অ্যাপ ব্যবহার করতে অনলাইনে নিরাপদ থাকার ১০ টি পদ্ধতিঃ
১. নিরাপদ ইন্টারনেট সংযোগঃ
অনলাইনে নিরাপদ থাকতে হলে প্রথমেই প্রয়োজন নিরাপদ ইন্টারনেট সংযোগ। কিন্তু এ বিষয় সম্পর্কে অনেকেই সচেতন নন। আর তাই বেশির ভাগ মানুষই সাইবার ক্যাফে, রেস্তোরাঁ, বিমানবন্দর বা রেলস্টেশনে থাকা গণ বা পাবলিক ওয়াই-ফাই সংযোগ ব্যবহার করেন। প্রয়োজনেও এটি করতে হয়। অনেক সময় পাবলিক ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা তেমন শক্তিশালী থাকে না। ফলে ব্যবহারকারীর ই-মেইল, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্ট আইডি ও পাসওয়ার্ড, ব্যাংক অ্যাকাউন্টসহ ব্যক্তিগত তথ্য চুরির আশঙ্কা থাকে। আর তাই পাবলিক ওয়াই-ফাই বা সাইবার ক্যাফেতে ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় অবশ্যই ভার্চ্যুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ভিপিএন ব্যবহার করতে হবে। ভিপিএনে ব্যবহারকারীদের তথ্যে কোড যুক্ত বা এনক্রিপ্ট করে বিনিময় হওয়ায় সহজে সেগুলো সংগ্রহ করতে পারে না সাইবার অপরাধীরা।
২. শক্তিশালী পাসওয়ার্ডঃ
অনলাইনে নিরাপদ থাকতে ই-মেইল, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্টগুলোতে অবশ্যই শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা জোরদার করতে কমপক্ষে ছয় অক্ষরের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। পাসওয়ার্ড যত বড় হবে, ততই নিরাপদ। তবে নিজের প্রিয়জন বা পছন্দের জীবজন্তু বা বস্তুর নামের সমন্বয়ে পাসওয়ার্ড দেওয়া যাবে না। পাসওয়ার্ডে অবশ্যই ছোট-বড় অক্ষরের পাশাপাশি একাধিক সংখ্যা ও চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে। শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহারের পাশাপাশি অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তায় অবশ্যই দুই স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা (টু ফ্যাক্টর অথেন্টিফিকেশন) ব্যবহার করা উচিত।
৩. হালনাগাদ অপারেটিং সিস্টেম, ব্রাউজার এবং সফটওয়্যার ব্যবহার :
অনলাইনে নিরাপদ থাকতে কম্পিউটার এবং মুঠোফোনে হালনাগাদ অপারেটিং সিস্টেম, ব্রাউজার এবং সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। শুনতে অবাক লাগলেও ঘটনা কিন্তু সত্যি। কারণ, হালনাগাদ অপারেটিং সিস্টেম, ব্রাউজার এবং সফটওয়্যারের নিরাপত্তাব্যবস্থা বেশ শক্তিশালী থাকে। ফলে ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় সাইবার হামলার আশঙ্কা থাকলে ব্যবহারকারীদের সতর্ক করার পাশাপাশি হামলা প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।
৪. তথ্য বিনিময়ে সতর্কতা ও সংরক্ষণঃ
আমরা অনেকেই বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সাইট বা মেসেজিং সেবায় ব্যক্তিগত বা প্রতিষ্ঠানের ছবি বা তথ্য দিয়ে থাকি। এতে পরিচিতদের পাশাপাশি অপরিচিতরাও বিভিন্ন ব্যক্তিগত তথ্য জেনে যান। ফলে সাইবার অপরাধীরা চাইলেই ছবি বা তথ্যগুলো কাজে লাগিয়ে সাইবার হামলা চালাতে পারে। আবার অ্যাকাউন্ট বেহাত হলে সব তথ্য এবং ছবিগুলো সাইবার অপরাধীদের দখলে চলে যেতে পারে। আর তাই নিরাপদ থাকতে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নষ্ট করতে পারে, এমন কোনো তথ্য ও ছবি অনলাইনে বিনিময় না করাই ভালো। এর পাশাপাশি কম্পিউটার এবং মুঠোফোনে থাকা তথ্য পেনড্রাইভ, আলাদা হার্ডডিস্ক, ক্লাউড বা অন্য কোনো মাধ্যমে সংরক্ষণ করা উচিত। এর ফলে সাইবার হামলার শিকার হলেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিরাপদে থাকবে।
৫. ফিশিং লিংকে ক্লিক না করাঃ
ব্যবহারকারীদের বোকা বানাতে বিভিন্ন প্রলোভন ও সুবিধা দেওয়ার নাম করে ই-মেইল এবং সামাজিক যোগাযোগ সাইটে বার্তা পাঠিয়ে থাকে সাইবার অপরাধীরা, যা ফিশিং আক্রমণ নামে পরিচিত। ফিশিং আক্রমণের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে তারা। আর তাই অপরিচিত কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান থেকে পাঠানো ই-মেইলে থাকা লিংকে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ, লিংকগুলোতে ক্লিক করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্ষতিকর ম্যালওয়্যার কম্পিউটার ও মুঠোফোনে প্রবেশ করে ব্যবহারকারীদের তথ্য ও অর্থ চুরি করতে পারে। আর তাই ই-মেইল বা ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের সাইটে বিনিময় করা কোনো লিংকে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৬. ভিপিএন ব্যবহার করাঃ
অনলাইনে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম আপনার ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে। এসব ডেটা বা তথ্য অন্য কোম্পানির কাছে বিক্রি করে দেয়। তবে ভিপিএন ব্যবহার করলে তথ্য চুরি করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহারের মাধ্যমেও ব্যবহারকারীর পাসওয়ার্ড, লগ-ইন ক্রেডেনশিয়ালস, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বিবরণ, ক্রেডিট কার্ডের তথ্য এবং ব্যক্তিগত সংবেদনশীল তথ্য হ্যাকারদের কাছে চলে যেতে পারে। ভিপিএন ব্যবহারের মাধ্যমে এসব ক্ষেত্রে একটি অতিরিক্ত সুরক্ষা পাওয়া যায়। ভিপিএন ব্যবহারকারীর আইপি অ্যাড্রেস ও ভৌগোলিক অবস্থান গোপন রাখে। ফলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, বিজ্ঞাপনদাতা ও অনলাইন ট্র্যাকারের কাছে ভিপিএন ব্যবহারকারীর পরিচয় গোপন থাকে।বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম দেশভিত্তিক বিশেষ টিভি সিরিজ, মুভির মতো কনটেন্ট থাকে। যেগুলো অন্য দেশ থেকে দেখা যায় না। ভিপিএন ব্যবহার করলে নিজের ডিভাইসের লোকেশন বা ভৌগোলিক অবস্থান পরিবর্তন করা যায়, ফলে সেই দেশের বিশেষ বিশেষ কনটেন্টগুলো উপভোগ করা যায়। এ ছাড়া কোনো দেশের সরকার বা আইএসপি কিছুনির্দিষ্ট ওয়েবসাইট ব্লক করে রাখতে পারে। ভিপিএন ব্যবহার করার মাধ্যমে সেসব ওয়েবসাইটেও প্রবেশ করা যায়। ভিপিএন ব্যবহার এর ক্ষেত্রে Enova VPN হতে পারে আমাদের মেধা অ্যাপ ইউজার দের জন্য প্রথম পছন্দ। Enova VPN ব্যবহার এর নিয়ম অতি সহজ এবং মেধা অ্যাপ ইউজার রা এই অ্যাপ টি ৪৫% ডিস্কাউন্ট এ নাম মাত্র মূল্যে ব্যবহার করতে পারবে।ভিপিএন টি Enova VPN ইউজার রা ব্যবহার করতে সক্ষম হবে যে কোনো অনলাইনগত ঝামেলা ছাড়াই।Enova VPN টি অত্যান্ত আধুনিক এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি।
৭. ডাউনলোডে সতর্কতাঃ
অনেকেই অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা স্টোর থেকে অপরিচিত প্রতিষ্ঠানের তৈরি অ্যাপ বা সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ব্যবহার করেন। কিন্তু এর মাধ্যমে মুঠোফোন বা কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার প্রবেশ করিয়ে সাইবার হামলা চালাতে পারে সাইবার অপরাধীরা। আর তাই অ্যাপ বা সফটওয়্যার ডাউনলোড করার সময় সতর্ক থাকতে হবে। অপরিচিত ও অবৈধ উৎস থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করা যাবে না। একই সঙ্গে প্রয়োজন ছাড়া মুঠোফোন বা কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ব্যবহারের অনুমতি নেওয়া অ্যাপ বা সফটওয়্যার ডাউনলোড করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৮. অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার:
অনলাইনে নিরাপদ থাকার জন্য অ্যান্টিভাইরাস বেশ গুরুত্বপূর্ণ। অনলাইনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের তৈরি বিনা মূল্যের অ্যাপ পাওয়া যায়। তবে টাকার বিনিময়ে অ্যান্টিভাইরাস কিনে ব্যবহার করলে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যাবে। ফলে অনলাইনে নিরাপদ থাকার সম্ভাবনা বাড়বে।
৯. তথ্য ব্যাকআপ রাখা:
তথ্য প্রযুক্তিতে , ডেটা ব্যাকআপ হল কম্পিউটার ডেটার একটি অনুলিপি যা নেওয়া এবং অন্য কোথাও সংরক্ষণ করা হয় যাতে এই ডাটা গুলো হারানোর ভয় না থাকে। ডেটা হারানোর ঘটনা ঘটলে পরে ব্যকআপ এ রাখা তথ্য বা ডেটা পুনরুদ্ধার করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
১০. ভুয়া ইমেইল এড়িয়ে চলাঃ
ভুয়া বা ফেইক ইমেইল এড়িয়ে চলা উত্তম কারণ এগুলো ফিশিং করে আপনার ব্যাক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে।
এই সাইবার নিরাপত্তা গুলো ব্যবহার করে আমরা আমাদের মেধা অ্যাপ টি ঝুঁকি মুক্ত ভাবে ব্যবহার করতে পারি।যার মাধ্যমে আমাদের অ্যাপ ব্যবহার হবে অতি সহজ ও সাবলিল।
যে কোন প্রয়োজনে পাশে আছি
আপনার সরকারি চাকুরী প্রস্তুতির যাত্রা আরেকটু সহজ করতে মেধা টিম সর্বত্র আপনার পাশে আছে।
যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।